আসেন! এক দরবেশের দৃশ্যমান দুর্নীতির পেছনে অদৃশ্য শক্তির না জানা অধ্যায়ের,গোপনীয় ঘটনার জ্বলন্ত সাক্ষী হয়ে থাকি!!
প্রসঙ্গ: #কায়েম_কোলা_মাধ্যমিক_বিদ্যালয়ের অর্জন ও উপার্জন:-
√ অবৈধ নিয়োগ
√ নিয়োগ বাণিজ্যে সীমাহীন দুর্নীতি
√ মৃত কর্মীচারীদের অবসর ও কল্যাণভাতা উত্তোলনে অন্যায়ভাবে বাধাপ্রদান
√ বিগত সময়ে বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং -এডহক কমিটি গঠনে প্রতিষ্ঠান প্রধানের একচ্ছত্র ক্ষমতাপ্রয়োগ-কারসাজি ও শৃঙ্খলা পরিপন্থী নানান অনিয়মের অভিযোগ
√ ছাত্র-ছাত্রীদের হতে অবৈধভাবে , স্বৈরাচার স্টাইলে বিগত দিনে যেভাবে অতিরিক্ত অর্থ আদায় করা হয়েছে এখনো সে তালবাহানা বিরাজমান
√ স্বৈরাচার আমলে বিরোধী মতের শিক্ষক-কর্মচারীর দীর্ঘ চাকুরী জীবন শেষে সম্মানজনকভাবে বিদায়সংবর্ধনা দেওয়া না হলেও ফ্যাস্টিসের দোসরদের জাঁকজমকপূর্ণভাবে বিদায় সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছে প্রতিষ্ঠানের টাকায়। পাকিস্তানি আমলের মত,খুনী হাসিনার শাসনামলের মতই বিরোধী মতের শিক্ষক-কর্মচারীদের বিদায় বেলাতেও চরম বৈষম্যের সূচনা করেছে এই বিদ্যালয় প্রধান ও তার সহযোগীরা।
সর্বোপরি,
একটানা ২০-২২ বছরের অধিক সময়ধরে প্রতিষ্ঠান প্রধানের নামে শত-শত দুর্নীতি, সংঘঠিত অপরাধ এবং মানবিক-নৈতিক মূল্যবোধ অবক্ষয়ের অসংখ্য দৃষ্টান্ত এ জনপদের মানুষের হৃদয়ে গভীর ক্ষত সৃষ্টি করে রেখেছে।
দল-মত নির্বিশেষে আমরা সবাই চাই,জনসম্মুখে তার এহেন কৃতকর্মের আইনগত ও সাংবিধানিকভাবে শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
দৃঢ়কণ্ঠে, দ্ব্যর্থহীনভাষায়_ সুস্পষ্ট করে বলতে চাই,
অবিলম্বে, প্রতিষ্ঠান প্রধানের কৃতকর্মের জন্য জনসম্মুখে ক্ষমা চাইতে হবে ও পদত্যাগ করতে হবে।
#পদ্ধতিগত এহেন অপরাধের জন্য সরকারি সংস্থাগুলোর( থানা নির্বাহী কর্মকর্তা,বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, শিক্ষা বোর্ড /শিক্ষা মন্ত্রণালয়,আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী) কে সঠিকভাবে তদন্ত ও তদন্তপূর্বক প্রমাণাদি সংগ্রহ করে আইনের আওতায় আনতে হবে।
অন্যথায়,ভুক্তভোগী মানুষ-পরিবার,সচেতন অভিভাবক, অধ্যায়নরত শিক্ষার্থী সাথে নিয়ে দুর্নীতি দমন সংগ্রামের সূচনা অচিরেই সংঘটিত হবে -ইনশাআল্লাহ।